ন্যানো প্রযুক্তির অপর ফসল আণবিক মোটর। ১৯৯৯ সালে নেদারল্যান্ডের একটি গবেষণা গ্রুপ এটি আবিষ্কার করেন। গাড়ির মোটর যেমন শক্তি নিয়ে গাড়িকে চলতে সাহায্য করে তেমনিভাবে কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধনযুক্ত যৌগের ট্রান্স কনফিগারেশনে অতি বেগুনি রশ্মি পড়লে এটি সিস কনফিগারেশনে রূপান্তরিত হয় অর্থাৎ c = c দ্বিবন্ধনের অক্ষ বরাবর অণুটি ঘূর্ণন ঘটায় এবং সিস-ট্রান্স সমাণুতা ঘটে। ১ম ধাপে UV-light, ২য় ধাপে উত্তাপে, ৩য় ধাপে পুনরায় UV-light ও ৪র্থ ধাপে উত্তাপে এই রূপান্তর সম্পন্ন হয়। অণুটিতে ন্যাপথাইল নামক দুটি বড় আকারের কাইরাল গ্রুপ রয়েছে। তাই অণুটির এই গতি একই দিক ঘটে।
আরো পড়ুনঃ-
২। ন্যানো প্রযুক্তি কি? ন্যানো প্রযুক্তির প্রয়োগ। (Nanotechnology in Bengali)