১৭৬৮ সালে ল্যাম্বার্ট কোনো স্বচ্ছ মাধ্যমের ভেতর দিয়ে চালিত আপতিত আলোক রশ্মির তীব্রতার সাথে তার প্রতিসারিত অংশের তুলনা করার জন্য একটি সূত্র প্রনয়ণ করেন। এটি মূলত ল্যাম্বার্টের সূত্র নামে পরিচিত। সূত্রটি হচ্ছে – “কোনো স্বচ্ছ মাধ্যমের মধ্য দিয়ে একবর্ণী আলোক রশ্মি চালনা করলে মাধ্যমের পুরুত্বের সাথে আলোকের তীব্রতা হ্রাসের হার আলোকের তীব্রতার সমানুপাতিক হয়।”
যদি কোন স্বচ্ছ মাধ্যমের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত আলোক রশ্মির তীব্রতা “I” এবং মাধ্যমের পুরুত্ব “l” হয় তাহলে ল্যাম্বার্টের সূত্রানুসারে,
আরো পড়ুনঃ-
১। তড়িৎ বিশ্লেষ্য ও ইলেকট্রনীয় পরিবাহীর মধ্যে পার্থক্য কি?
২। দ্রাব্যতা ও দ্রাব্যতা গুণফল কাকে বলে? দ্রাব্যতা ও দ্রাব্যতা গুণফলের তুলনা লিখ।
৩। চেইন বিক্রিয়া (Chain Reaction) কি? চেইন বিক্রিয়া কত প্রকার ও কি কি?
৪। জলবিদ্যুৎ কাকে বলে? জলবিদ্যুৎ এর সুবিধা ও অসুবিধা কি?
৫। তেজস্ক্রিয় পদার্থ কাকে বলে? তেজস্ক্রিয় পদার্থের প্রকারভেদ।
৬। পারমাণবিক বর্ণালী কাকে বলে? পারমাণবিক বর্ণালী কিভাবে সৃষ্টি হয়?
৭। নিউক্লিয় বিক্রিয়া কাকে বলে? নিউক্লিয় বিক্রিয়ার প্রয়োগ, শ্রেণিবিভাগ।
৮। তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ কাকে বলে? তেজষ্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার।
৯। পারমাণবিক শাঁস কাকে বলে? কীভাবে পারমাণবিক শাঁস গঠিত হয়?
১০। উভমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে? সকল বিক্রিয়াই কি উভমুখী?
১১। মোলার পরিবাহিতা ও তুল্য পরিবাহিতা কাকে বলে?
১২। হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল কাকে বলে? হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলের প্রয়োগ ও সুবিধা।
১৩। ফুয়েল সেল কি? ফুয়েল সেল এর প্রকারভেদ। What is Fuel cell in Bengali?
