প্রাইমারি দূষকঃ
যেসব দূষক কোনো উৎস হতে নির্গত হয়ে সরাসরি অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিবেশে আসে তাদের প্রাইমারি দূষক বলে। যেমন- SO2, NO (নাইট্রিক অক্সাইড), NO2, CO (কার্বন মনোক্সাইড), CO2 (কার্বন ডাই অক্সাইড), হাইড্রোকার্বনসমূহ, ছাই, ধুলিকণা ইত্যাদি।
প্রধান উৎসঃ আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত, বনাঞ্চলের দাবানল, জীবাশ্ম জ্বালানির দহন, যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাস ইত্যাদি।
সেকেন্ডারি দূষকঃ
যেসব দূষক কোনো উৎস থেকে সরাসরি পরিবেশে আসে না। পরিবেশস্থিত দূষকগুলির পারস্পারিক বিক্রিয়ায় বা প্রাথমিক দূষকের সঙ্গে পরিবেশের কোনো একটি উপাদানের বিক্রিয়ায় যেসব ক্ষতিকারক পদার্থ সৃষ্টি হয় তাদের সেকেন্ডারি দূষক বলে। যেমন- পারঅক্সিঅ্যাসাইল নাইট্রেট (PAN), ডাই মিথাইল মার্কারি [(CH3)2Hg], SO3 (সালফার ট্রাইঅক্সাইড), NO2 (নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড), O3, H2SO4 ইত্যাদি।
প্রধান উৎসঃ নাইট্রোজেন অক্সাইড এর উৎস হিসাবে রয়েছে বায়ুমণ্ডলে বজ্রপাত, জীবভরের দহন, রাসায়নিক সার কারখানা, নাইট্রিক এসিড কারখানা, পারমাণবিক বিস্ফারণ প্রভৃতি।
আরো পড়ুনঃ-
১। স্থায়ী ও অস্থায়ী খরতার পার্থক্য কি?
৪। তড়িৎ বিশ্লেষ্য ও ইলেকট্রনীয় পরিবাহীর মধ্যে পার্থক্য কি?
৫। দ্রাব্যতা ও দ্রাব্যতা গুণফল কাকে বলে? দ্রাব্যতা ও দ্রাব্যতা গুণফলের তুলনা লিখ।
৬। মোলার পরিবাহিতা ও তুল্য পরিবাহিতা কাকে বলে?
৭। জলবিদ্যুৎ কাকে বলে? জলবিদ্যুৎ এর সুবিধা ও অসুবিধা কি?
৮। তেজস্ক্রিয় পদার্থ কাকে বলে? তেজস্ক্রিয় পদার্থের প্রকারভেদ।
৯। পারমাণবিক বর্ণালী কাকে বলে? পারমাণবিক বর্ণালী কিভাবে সৃষ্টি হয়?
১০। নিউক্লিয় বিক্রিয়া কাকে বলে? নিউক্লিয় বিক্রিয়ার প্রয়োগ, শ্রেণিবিভাগ।
১১। ন্যানো পার্টিক্যাল (Nanoparticle) কি? ন্যানো পার্টিক্যাল এর বৈশিষ্ট্য।
১১। তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ কাকে বলে? তেজষ্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার।